আজকাল পরিবেশ বান্ধব 'শকুন' কে আর সেভাবে দেখতে পাওয়া যায়না। লুপ্ত প্রায় এই পাখিকে বাঁচাতে উদ্যোগী হল পশ্চিমবঙ্গ সরকার। রাজ্যের পরিবেশ মন্ত্রক ও বন মন্ত্রক এগিয়ে এল এদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে।
ডুয়ার্সের রাজাভাতখাওয়া জঙ্গলে শকুনের সংরক্ষণ ও প্রজনন কেন্দ্র গড়ে তুলতে ১ কোটি টাকা খরচ করবে বন মন্ত্রক। এই অভয়ারণ্যে এখন তিন প্রজাতির শকুন আছে। এগুলি হল স্লেণ্ডারবিলড, এশিয়ান হোয়াইট ব্যাকড এবং লং বিলড প্রজাতির। বম্বে ন্যাচারাল হিস্ট্রি সোসাইটি (BNHS)-এর সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে বন দফতর ২০০৫-এ শকুন প্রজনন শুরু করে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ৮২ টি শকুনকে এনে এই অভয়ারণ্যে রাখা হয়েছে। দেশে শকুন সংরক্ষণের এই প্রচেষ্টা এর আগে হয়েছে হরিয়ানার পিঞ্জোরে। শকুনরা বছরে একবারই ডিম পারে। তাও আবার প্রতি বছর নয়। তাই এদের প্রজননের সু-বন্দোবস্ত করা প্রয়োজন। সেই উদ্দেশ্যে অত্যাধুনিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে রাজ্য বন দফতরের বরাদ্দ এই অর্থ খরচ করা হবে। একই সঙ্গে অসুস্থ শকুনদের আলাদাভাবে রাখার ব্যবস্থাও গড়ে তোলা হবে। বিরল হয়ে যাওয়া শকুনদের বাঁচাতে সরকারের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন রাজ্যের পক্ষীপ্রেমী ও পরিবেশবিদরা।
(তথ্য সূত্রঃ উত্তরবঙ্গ সংবাদ)
( বুধবার )
শুক্রবার, ৬ আগস্ট, ২০১০
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কপিরাইট © দেবাশিস গুহ, দেবপাড়া চা বাগান, বানারহাট, জলপাইগুড়ি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.
দাদা সত্যি কথা বলতে ইদানিং কালে আমি শকুন দেখিনি। আজকাল TV তে ছারা শকুন দেখতে পাওয়াই যায় না।আমার মনে আছে আমি যখন class one কি two তে পরতাম তখন শেষ বারের মতো শকুন দেখেছি তারপর এখন tv তে ছাড়া শকুন দেখতে পাই না।
উত্তরমুছুনরাজ্য সরকার যদি এমন ১টা পদক্ষেপ নেয় তাহলে সত্যি খুব ভালো ব্যাপার।
আমার দাদা-দাদির মুখে শোনা কথা , যে দেশে নাকি ইনসাফ থাকে না , সে দেশের শকুন অনত্র চলে যায় ।
উত্তরমুছুনটেন্ডার নতিফিকেসান সার্ভিস ওয়েব পোর্টাল