বুধবার, ২৮ জুলাই, ২০১০

এক কাপ চা-এ আমি .........

চাচায় চা চায়, চাচি চেঁচায় চাচাদের চা চাওয়া নিয়ে প্রায় প্রত্যেক বাড়িতেই চাচিরা তটস্থ। কিন্তু যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে গাছের সবুজ পাতা থেকে পান যোগ্য চা তৈরী হচ্ছে তাদের খবর কি কোন চাচা বা চাচি রাখেন?

চা বাগানে যে সব শ্রমীকরা কাজ করেন তাদের সাধারণত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। নিজ শ্রমীক ও বিঘা শ্রমিক। নিজ শ্রমিকরা সারা বছরেই কাজ করতে পারে কিন্তু বিঘা বা ঠিকা শ্রমিকরা বছরের কিছু নিদৃষ্ট সময়ে কাজ পায় অর্থা, যখন গাছে তোলার মতন পাতা থাকে। নিজ শ্রমিকরা তাদের স্ত্রী (যাদের আছে) ও সন্তানদের সংখ্যা অনুসারে স্বল্প মূল্যে কিছু চাল ও গম পান। যদি কেউ কোন দিন কাজে অনুপস্থিত থাকেন তবে তাকে fine দিয়ে রেশন তুলতে হবে। আর বিঘা বা ঠিকা শ্রমিকরা রেশন পান সপ্তাহের কাজের দিনের অনুসারে। আমি এতক্ষন যা বলেছি তা plantation Labour Act অনুসারে, কিন্তু বাস্তবে প্রায় বেশির ভাগ বাগানেই বছরে তিন থেকে চার সপ্তাহের রেশন বাকি রেখে দিচ্ছে। এই ভাবে বছরের পর বছর বাকি রেশনের সংখ্যা বাড়ছে।

Plantation Labour Act অনুসারে প্রত্যেক বাগানেই একটি হাসপাতাল থাকার কথা, আছেও তাই। কিন্তু চিকিত্‌সা ব্যবস্থা অতি নিম্ন মানের। ওষুধ প্রায় নেই বললেই চলে। আর থাকলেও সেই ওষুধে কোন কাজ হয় না। যেই রোগ নিয়েই রুগীরা আসুক না কেন প্রত্যেকে প্রায় একই ওষুধ দেওয়া হয়। আর ডাক্তার? একটা ছোট গল্প বললে বিষয় টা পরিস্কার হবে। আমার এক বন্ধু  পশু চিকিত্‌সার ওপর একটি short course  করে পশুপাখিদের ওষুধের দোকান খুলেছে এবং গ্রামে গঞ্জে পশু চিকিত্‌শা করে বেড়ায়। একদিন ও আমাকে বলল যে স্থানীয় এক চা বাগান ওকে ডাক্তার হিসাবে নিয়োগ করতে চায়। কিন্তু দেনা পাওনা নিয়ে বনিবনা না হওয়ায় ও join করে নি। তালে বুঝতেই পারছেন পরিস্থিতি। অথচ এই সব ডাক্তারদের ওপর নির্ভর করে হাজার হাজার শ্রমিকদের বেঁচে থাকতে হয়।

যেহেতু চা বাগানের শ্রমিকদের প্রায় সকল কেই ভিন রাজ্য থেকে নিয়ে আসা হয়েছে। তাই এদের সকলেরই বাসস্থানের ব্যবস্থা কর্তৃপক্ষ করেছিল। সেগুলি এখন আর বাসের যোগ্য নেইবর্তমানে পঞ্চায়েতি ব্যবস্থায় ‘ইন্দিরা আবাস যোজনায়’ কিছু ঘর তৈরী হচ্ছে। সেক্ষেত্রে ও বাগান কর্তৃপক্ষ N.O.C. দিতে গরিমসি করে।

এবার আসি মজুরির কথায়। চা বাগানের শ্রমিকরা মজুরি পান দিনে ৬৭ টাকা। যারা camical spray করেন তারা পান ৭১ টাকা। আর যারা factory –তে কাজ করেন তারা মজুরি পান দিনে ৭১.৫০ টাকা। অথচ পশ্চিমবঙ্গ সরকারের নুন্যতম বেতন প্রতিদিন ১০০ টাকা। বেতন বৃদ্ধির দাবি নিয়ে কোন আলোচনা হলেই বাগান মালিকদের সংগঠন বার বার বলে আসছে ‘বাগানে কোন লাভ হয় না, প্রায় সব বাগানই loss-এ চলছে

সত্যি কি তাই। এখন দেখা যাক এক কেজি চা বানাতে কত খরচ হয়। প্রায় ৫ কেজি কাঁচা পাতা থেকে তৈরি হয় এক কেজি চা। সমস্ত খরচ ধরে নিয়ে প্রতি কেজি চা বানাতে খরচ হয় ৭৫ টাকা থেকে ৮০ টাকা। অথচ খোলা বাজারে আমরা অতি সাধারন মানের চা নুন্যতম ১৫০ টাকা কেজি দরে কিনি। তবে বাকি টাকা যায় কোথায়? এর সিংহ ভাগই যায় বাগান মালিকদের পকেটে। তাই বাগানের account –এ দেখা যায় loss.

এতো গেল শ্রমিকদের কথা। কর্মচারিদের অবস্থা আরো সঙ্গিন। যেহেতু তারা সঙ্খার অনুপাতে অতি নগন্য তাই এরা কোন আন্দলন ও করতে পারে না এবং মালিক পক্ষ সব সময় চায় শ্রমিক ও কর্মচারিদের মধ্যে একটা বিভেদ তৈরি করতে।

আমার বক্তব্য, যারা সুধিজন, যাদের সাহিত্যে, শিল্পে, কবিতায়, গানে ‘চা’ ওতপ্রত ভাবে জরিয়ে আছে। তারা এই বঞ্চনার বিরুদ্ধে মুখ খুলুন। তাদের সাহিত্যে, শিল্পে, কবিতায়, গানের মাধ্যমে চা শিল্পের এই বঞ্চনার বিরুদ্ধে সোচ্চার হন। যে ভাবে অতিতে ‘নীল কর” দের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছিল তখনকার সুধিজনেরা।

সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০১০

কোহিনুর কি ফেরত আসবে?

কোহিনুর হিরে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি দীর্ঘদিনের। ভারতের এই দাবি পূরণ হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে, সৌজন্যে ভারতীয় বংশোদ্ভূত লেবার পার্টির সাংসদ কিথ ভাজ। তিনি ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনকে ভারতের সঙ্গে এই ইশুতে কথা বলার অনুরোধ জানিয়েছেন। আগামী সপ্তাহে ভারত সফরে আসছেন ক্যামেরন। এশীয় বংশোদ্ভূত হয়ে হাউস অফ কমনসে দীর্ঘদিনের সদস্য থাকার রেকর্ড করা কিথ ভাজ জানিয়েছেন, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে কোহিনুর নিয়ে আলোচনা করার এটাই উপযুক্ত সময়। ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্প্রর্ক আরও ঘনিষ্ঠ করতে চায় ব্রিটেন। কোহিনুর ফিরিয়ে দিলে ক্যামেরন শুধু প্রত্যেক ভারতবাসীর মন জয় করবেন তাই নয়, ভারত-ব্রিটেন সম্পর্কেরও নয়া দিগন্ত শুরু হবে। ব্রিটেনের নতুন জোট সরকারের গৃহীত কর্মসূচির মধ্যে ভারতের সঙ্গে বিশেষ ‘সম্পর্ক’ গড়ে তোলা অন্যতম। তাই ক্যামেরনের সফরকে অত্যন্ত গূরুত্বপূর্ণ বলে জানিয়েছেন ওয়াকিবহাল মহল। ১৮৪৯-এ পাঞ্জাবের মহারাজ দলীপ সিংকে হারিয়ে এই অমুল্য হিরেটি হস্তগত করে ব্রিটিশ শাসক। তারপর এই ১৬১ টি বছর এই হিরে ব্রিটেনের রানির কুক্ষিগত হয়ে আছে।
(সৌজন্যেঃ উত্তরবঙ্গ সংবাদ )

শনিবার, ২৪ জুলাই, ২০১০

ট্রেনে কাটা পড়ে হাতির মৃত্যু

গত ১৮ ই জুলাই মহানন্দা অভয়ারণ্যে ট্রেনে কাটা পড়ে ফের একটি হাতির মৃত্যু হল। ঘটনাটি ঘটেছে রাত এগারোটার কাছাকাছি সময়ে। প্রচণ্ড বৃষ্টির মধ্যে একটি ইঞ্জিন আলিপুরদুয়ার থেকে শিলিগুড়ির দিকে আসছিল। মহানন্দা অভয়ারণ্যের মধ্যে গুলমা স্টেশন থেকে  প্রায় আড়াই / তিন কিলোমিটার আগে চোকলংখোলা হাতিদের নিজস্ব করিডর। বছর  চার / পাঁচের একটি পুরূষ হাতি ওই করিডর দিয়ে রেললাইন পার হওয়ার সময়ে খালি ইঞ্জিনটি তাকে ধাক্কা মারে। ইঞ্জিনের ধাক্কার তীব্রতায় হাতিটির চারটি পা-ই ভেঙে যায়, নাড়িভুঁড়ি ছড়িয়ে পড়ে লাইনের উপরেই। মাথা ফেটে গিয়ে একটি চোয়াল শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।ধাক্কা মারার পর ইঞ্জিনটি হাতির দেহাংশ প্রায় ৫০ মিটার ছেঁচড়ে নিয়ে যায়। বছর চার-পাঁচ বয়সের এই হাতিটি উচ্চতায় চার ফুট ছিল। তার ছোটো ছোটো দাঁতও ছিল।

প্রসঙ্গত, গত ২০০৮ সালেও এই যায়গা থেকে ২০০ মিটার দূরে একটি হাতি ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গিয়েছিল। ২০০৪ সাল থেকে এ পর্যন্ত ১৭ টি হাতি, ৫/৬ টি বাইসন, ৩/৪ টি লেপার্ড সহ আরও ছোটোখাটো বণ্যপ্রাণীর মৃত্যু হয়েছে ট্রেনের ধাক্কায়।

বার বার বলা সত্যেও এই রূটের ট্রেন গুলো বনাঞ্চলে তাদের গতি না কমানোয় এই দুর্ঘটণা ঘটছে। জানিনা কবে বন্ধ হবে এই বণ্যপ্রাণী ধংশ লীলা।

মঙ্গলবার, ২০ জুলাই, ২০১০

FUNNY SMS

বন্ধু মানে নীল সাগর, উপচে পড়া ঢেউ, বন্ধু মানে মনের মতো খুজে পাওয়া কেউ। বন্ধু মানে দূরে থেকেও আসা কাছাকাছি, সকাল বিকাল জানিয়ে দেওয়া বন্ধু আমি আছি।

বন্ধু মানে কালের সাথি বন্ধু মানে রাগ, বন্ধু মানে দুখঃ সুখের সমান সমান ভাগ, বন্ধু মানে হাল্কা হাসি চোখের কোনে জল, বন্ধু মানে মনে পড়লে হঠাত্ৎ মিস্‌ কল্‌।



যদি আমি নাই বা থাকি ভাবছো তোমায় দেবো ফাকি, তাকিয়ে দেখো আকাশ পানে খসবে তারা  তোমার টানে,
মনটা খুলে দেখো এবার/ছিলাম, আছি, থাক্‌বো তোমার ।

ডাকে তোমায় ভোরের আকাশ ডাকে ভোরের পাখি, বলছি তোমায় যেগে ওঠো খোলো দুটো আখি।
ফুলের বাগান বলছে জাগো বাড়িয়ে দুটো হাত, আমিও তাই বলছি তোমায় মিষ্টি সুপ্রভাত।

চোখ ঝল্‌সানো আকাশ, গরম গরম বাতাশ, চির্‌বিরানি গা, ঘাম কমে না, কলশি কলশি জল মাথায় ঢালবি চল্‌,
এই তো হলো সুরু ভালো থেকো গুরু, Happy Summer.




She is hot! She is sweet!
She always Needs A lip 4 kiss Whole world is Mad 4 her!
Who is she?



Answer= Tea....!
Chai piyo Mast jio!

Before
Love
Starts from Eyes
Grows With Gifts
Ends with Tears
Now
Love
Starts from Mobile
Grows With Balance Share
Ends With
Number Busy....


Muskan ke dayre me hamesha sukh nahi hote, ansuo k bahav me sada gam nahi hote, fasle chahe jitne ho dosti aur pyar kabhi kam nahi hote
Kuch Bikhre Sapno Se Ankh Me Nami Hai
Ek Chota Sa Asmaa Aur Umido Ki Zamen Hai
Yu To Bahut Kuch Hai Jindagi Me
Sirf Jo Dur Hai Unki Kami Hai


Yu hi nahi LADKHADAYE hum Ae dost
SAMBHALNA hum Bhi Jante the
Magar THOKAR uss Pathar se lagi
JISE HUM KABHI APNA SAB MAANTE THE


zindagi hai nadan isliye chup hoon,dard hi dard subah sham isliye chup hoon,kehdu zamanese dastan apni,usme ayega tera naam isliye chup hoon
Apki dosti sala apun ko itni pasand hai jeise.Ullu ko raat, Dentist ko daant Gaddhe ko Laath,Raja ko gaddi,kuta ko haddi,aur.Nange ko chaddi

Santa Ne god Se Pucha
Kya Mai Agle Janam Me
Gadha Ban Sakta Hoon?
God Ne Jawab Diya
aap iss suvidha ka labh pehle hi le chuke hai...........

Dil dena magar bharosa mat karna
Muskuraana magar ansu mat bahana
Pyar karna magar door mat jana
Ae dost maut dena magar dhoka mat dena...!!


Shadi ke bad Wife,Husband ko kaise bulate hai_
1yr:JANU
2yr:OG
3yr:Sunte Ho
4yr:O Bunty k Papa
5yr:Kaha mar gye
6yr:Ate ho ya BELAN leke aau


Girl Proudly Says : Meri To Har Sans Pe 1 Insan Marta He.
boy:Yaar phir Tum koi Acha ToothPaste Istemal kyon Nahi Karti ?


Udas nahi hona kyunki main sath hu,
samne na sahi par aas pass hu,
palko ko band kar dil se yaad karna,
main hamesha aapke liye ehsaas hu...

santa:
likhnewala hosiyar
padnewala gadha.
banta gusse hokar replyed
likhnewala gadha
padnewala hosiyar


Always remember two things :
Don't take any decision when you are Angry ,
Don't make any promise when you are Happy ,

Sardar going to shop 2 by an indian flag.
Sardar:Indian pathaaka undo?
Shopkeepr:undallo, itha flag.
Sardar: vere colour onnumille !

Wife: years ago i had a figure like FANTA bottle
husband: Darling
u still do have, the only diffrnc is earlier it was 500ml now its 2Litres!

Circuit samose K andar ka masala kha raha tha
Munabhai:Yeh kya hai?
Circuit:Boleto bhai doctor ne mujhe bahar ka khana mana kiya hai

sunday means:
S=sote raho
U=utho der se
N=nahao mat
D=dekho TV
A=aram hi karo
Y=yad karo sirf humko
so enjoy sunday
have a great day

Hey sms!
Go slowly,
if my friend
is sleeping
just come back to me-
otherwise
u go
without
making any noise and
slowly say
"gud nite''.

Jalne ko aag kehte he
Bujhne ko rakh kehte he
Or tumhare pass jo missing he
jaani
Use DIMAG kehte he

Smile increase the value of face,anger spoils the beauty of soul, faith is force of life, confidence is companion of success.So keep smiling

Never play the feelings of others,
bcoz you may win the game,
but
the risk is that you'll surely lose the person for lifetime

Ek din jab ham duniya se chale jayengay, Mat sochna aapko bhool jayengay
Bas ek bar asman ki taraf dekhna, Mere sms sitaron per likhe honge

Agar raat ko koi tumhare bistar me aaye,tumhare badan se khele,tumhare jism ko chume,to romantic mat hona"ALLOUT"jala dena aur sojana

Friendship may be like
a drop in a ocean for
you... But for me- the
ocean may be less
without the drop of ur
friendship....

Luck is not in our hands, but work is in our hands.
"our work can make luck"
but
"luck can't make our work" so always trust work than luck..

Little Faith Says>I Can Do It
Full Faith Says>I Will Do It
But Great Faith Says>Its DONE
Nothing Is Imposible When We Believe In Ourselve

Swarglok se samast devta, Vaikunth se Laxmi-Narayan,Kailash se Uma-Shankar, Brahmlok se BRAHMA aur Pruthvi se HUM aap ko suprabhat kahete he

"MASTi life me Hoti he,Knife se nahi,
BHAKTI man me Hoti he,
MANDIR me nahi,
Aap be Jan lo DOSTI sMs karne se BaNti he,Sirf PADNE SE nahi.."

"G"o to bed
"O"ff light
"O"ut of tension
"D"reams come
"N"ice sleep
"I"gnore worries
"G"et upearlier
"H"ave a nice day
"T"hink me always

Santa ki shaadi ek nurse se ho gayi.
Banta: Aur santa, kaisi nibha rahi hai?
Santa: pooch mat yaar, jab tak sister na kaho, bolti hi nahi...

Bahut dur magar bahut pas rahete ho. Ankho se dur magar dill ke pas rahete ho, mujhe bas etna to bata do kya tum bhe mere bina udash rahete ho .
Dhoka dia tha jab tumne mujhe tab dil se main naraz tha phir socha ki dil se tum he nikal du magar woh kambak dil bhi tumari pass tha

অমর বাণী

সম্ভবপরের জন্য সব সময় প্রস্তুত থাকাই সভ্যতা; বর্বরতা পৃথিবীতে সকল বিষয়েই 
অপ্রস্তুত।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

শিক্ষা যারা আরম্ভ করেছে, গোড়া থেকেই বিজ্ঞানের ভাণ্ডারে না হোক, বিজ্ঞানের আঙিনায় তাদের প্রবেশ করা অত্যাবশক, এই জায়গায় বিজ্ঞানের সেই প্রথম পরিচয় ঘটিয়ে দেবার কাজে সাহিত্য-এর সহায়তা স্বীকার করলে তাতে অগৌরব নেই।
--রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

যে মহৎ ভবিষ্যতের বাহন হওয়া উচিৎ ছিল ঐরাবত, কৃপন বর্তমান  চাপিয়ে দেয় তাকে গরুর গাড়িতে, কাদায় পড়ে থাকে সে অচল হয়ে।
--রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
                                                                                                                             
কমল হীরের পাথরটাকেই বলে বিদ্যে, আর ওর থেকে যে আলো ঠিকরে পড়ে তাকেই বলে কালচার, পাথরের ভার আছে আলোর আছে দীপ্তি।
--রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর / শেষের কবিতা

বিস্ময়ই তো জ্ঞানের উৎসমুখ। বিস্মিত মন মানুষ বিষয়ের কার্য-কারন বিশ্লেষন করে, খুজেঁ বার করে বিশ্লেষণ করে জেনে নেয়। অজানাকে জানাই জ্ঞাণ, যে অনেক কিছু জানে সেই জ্ঞাণী-পণ্ডিত।
--রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
                                                                                                    
যে কাজ করে একজন-এর মুখে হাসি ফোটানো যায় সেটাই ভালো কাজ।
-- মহম্মদ   

সংসার-সমুদ্রে স্ত্রীলোক তরণী স্বরুপ- সকলেরই এই আশ্রয় গ্রহন করা কর্তব্য।
-- বঙ্কিমচন্দ্র / চন্দ্রশেখর

যুক্তির সঙ্গে বিশ্বাসের কোন সম্পর্ক নেই। 
-- শরবিন্দু বন্ধোপাদ্ধায়

সফলতার জন্য আপ্রান চেষ্টা করবে কিন্তু কৃতকার্য হবে এমন আশা কোরো না।
-- মাইকেল ফ্যারাডে

ভালোবাসা মাত্রই বীভৎস। যে ভালোবাসায় ব্যথা নেই তাও একদিন ভয়ঙ্কর দুঃস্বপ্নে আতঙ্কিত হয়ে ওঠে।
-- সুরজিৎ বসু 


Genius is born not paid.
– Oscar Wilde


আমি যা চাই তাকে পাওয়াই সুস্থ জীবনের মূল সূত্র ।
-- ওসামু দাজাই


Science is what you know; philosophy is what you don’t know.  
–Bertrand Russell 


পৌরষে যোগ্য হও, পৌরষই পুরুষের প্রেম। 
-- স্নেহলতা চট্টোপাদ্ধায় 

যিনি প্রতিভাবান তিনি নিশ্চয় সত্যের পূজারী হবেন।
--গ্যেটে

যা কঠোর, তার ওপর কঠোরতা সহজেই আসে, কিন্তু যা কোমল পেলব নমনীয়, তাকে আঘাৎ করবে কে ?
--নজরুল ইসলাম

যে জোর করিয়া  কিছু লইতে জানে, সে তাহা রাখিতেও জানে
--শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়    

অন্তরের শ্রদ্ধা, ভক্তি এবং সংস্কারগত ধারনা আর হৃদয়ের প্রেম একই বস্তু নয়।
-- রাধারাণী দেবী  
একজনের জন্য আর এক জনের যে গভীর উদ্বেগ তারই নাম ভালোবাসা।
-- রতন  ভট্টাচার্য

প্রেমের মধ্যে ভয় না থাকলে রস নিবিড় হয় না।
--রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
পৃথিবীতে ভয়কে যদি কেহ সম্পূর্ণ অতিক্রম করিতে পারে, বিপদকে তুছ করিতে পারে তবে তাহা প্রেম।                                                    --রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

তন্বি, শ্যামা আর সূক্ষ্ম দন্তিণী, নিম্ন নাভি, ক্ষীনমধ্যা জঘনগুরু বলে মন্দলয়ে চলে চকিত হরিণীর দৃষ্টি অধরে রক্তিমা পক্ক বিম্বের যুগল স্তনভারে ইষৎনতা, সেথায় আছে সে সেই বিশ্ব স্রষ্টার প্রথম যুবতী প্রতিমা।
--কালিদাস

যে লোক কেবল নিজের সম্পর্কে ভাবে সে অতিরিক্ত অশিক্ষিত। 
-- ডঃ নিকোলাস মারে বাটলার

জীবনে হয়ত অনেক ভুল করব কিন্তু ভালবাসার জন্য বিয়ে কখনো করব না।
-- ডিসরেলি

Traveler, there is no path, path are made by waking.
-- A. Machado


শিক্ষার প্রকৃত উদ্যেশ্যই হলো ব্যক্তি মানুষকে জীবনের নানা পরিস্থিতির সম্মুখীন হবার উপযুক্ত করে তোলা।

                                                                                         

রবিবার, ১৮ জুলাই, ২০১০

মাটির টানে...



দেবপাড়া চা বাগানের এই মাটির মানুষেরা দোলে কাঁদা খেলায় মত্ত।

কোচবিহার রাজবাড়ি



এখানেই গায়েত্রী দেবী বড় হয়েছেন।

আকাশে এই রঙের খেলা....

দেখা হয় নাই...


ছবি টি ভালো লাগলে মন্তব্য করবেন।

সাঁঝের আকাশ



ছবিটি যদি ভালো লাগলে  মন্তব্য করবেন।

শনিবার, ১৭ জুলাই, ২০১০

গুরু-শিশ্য



একদিন জলপাইগুড়ি যাবার সময় বাগানের মোড়ে দেখি এই দৃশ্য। সাথে সাথে ক্যামেরা বন্দি করে ফেল্‌লাম।

এক টানেতে...



খুট্টিমারি ফরেস্ট -এ তোলা ছবি।

এরা শত্রু



প্রায় প্রতিদিন শোনা যায় চোরা শিকারীরা কোন না কোন পশুকে হত্যা করে তার চামড়া ছাড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে। হাতে মেরে তার দাঁত নিয়ে নিচ্ছে, গণ্ডার মেরে নিচ্ছে তার খর্গ। এরা শত্রু, এরা শত্রু দেশের ও সমাজের। যেমন করেই হোক এটা বন্ধ করতে হবে। (ছবিটে মাদারীহাট ফরেস্ট অফিসে তোলা)

বাঘ বাহাদুর



মাদারীহাট ফরেস্ট অফিসে তোলা ছবি। এই ভদ্রলোক বাঘটিকে ছোট থেকে দেখাশোনা করে বড় করেছ। বাঘটির বর্তমানে দুটো বাচ্ছা আছে।

সকাল



বলুন তো এটা কি গাছ? আম গাছ। আমার quarter-এর পেছনে।

করম পূজা



কড়ম পূজায় আদিবাসী মহিলাদের নৃত্য। দেবপাড়া চা বাগানে তোলা ছবি।

ভোরের কুয়াশা



শীতের সকালে চা বাগানের দৃশ্য।

বাঘের পায়ের ছাঁপ




কালাপানি ফরেস্ট রেঞ্জে বাঘের পায়ের ছাপ। mobile -এ তোলা আমার ছবি।

দেবী চৌধুরাণী কালীবাড়ি



জলপাইগুড়ি গোসালার মোরে সুকুর কালীবাড়ি। লোকে আজকাল একে 'দেবী চৌধুরাণী' কালী বাড়ি বলে।

বিরল দৃশ্য



একবার গয়েরকাটাইয় কালী পুজায় mobile-এ তোলা ছবি।

সেবক



বর্ষায় সেবকের কাছে তিস্তা নদী।

গিরগিটির ডিম পারা



একদিন অফিস থেকে টিফিন করতে quarter-এ আসছি, দেখি গেটের পাশেই মাটি খুড়ে গিরগিটি টা ডিম পারছে। হাতে mobile ছিল, সাথে সাথেই ফটো তুলে নিলাম।

বুধবার, ১৪ জুলাই, ২০১০

হায় রে মাহুত বন্ধু!

সেদিন কাগজে একটি সংবাদ দেখে মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল। সুজিত বিস্বকর্মা নামে একজন অস্থায়ী বন কর্মীকে চাকরি থেকে বরখাস্থ করা হয়েছে। বরখাস্থের চিঠিতে লেখা আছে ‘সুজিত বিস্বকর্মা সংবাদ পত্রে বিবৃতি দিয়েছেন। এই ‘অপরাধে’ তাকে চাকরি থেকে বসিয়ে দেওয়া হল।‘
   
    এখন দেখতে হবে কে এই সুজিত বিস্বকর্মা। তিনি কি করতেন এবং তিনি কি বিবৃতি দিয়েছিলেন।

    সুজিত বিস্বকর্মা একজন মাহুত। ১৯৯১ সাল থেকে তিনি অস্থায়ী বন কর্মী হিসেবে মাহুতের কাজ করে আসছেন। বর্তমানে তিনি জলদাপাড়া উত্তর রেঞ্জের শিলতোর্ষা বিটে কর্মরত ছিলেন। তিনি ঐ বিটের গর্ভবতী হাতি রঙিণীর মাহুত।

    তিনি বন্যপ্রাণ-৩ বিভাগের মেন্দাবাড়ি বিট থেকে গর্ভবতী রঙিণী হাতিটিকে নিয়ে গত ২৫ শে এপ্রিল শিলতোর্ষা বিটে নিয়ে আসেন। এরপর থেকে প্রায়ই ১৬ মাসের গর্ভবতী হাতিকে দিয়ে বন রক্ষার কাজ করানো হত। বার বার বিশ্রামের কথা বলা সত্ত্বেও কেউ কর্ণপাত করেননি। এর পর একদিন তিনি একজন টি.ভি. সাংবাদিক কে বলেছিলেন “গর্ভবতী হাতিটিকে দিয়ে এখনো পরিশ্রম করানো হচ্ছে। জঙ্গল পাহাড়ার কাজে লাগানো হচ্ছে। ওর বিশ্রামের প্রয়োজন। কারন, বিশ্রাম না দিয়ে কাজ করানোয় গর্ভেই মারা গিয়েছিল ওর প্রথম সন্তান।“

    হায় রে মাহুত বন্ধু, বন কে ভালো বেসে, বন্য প্রাণী কে ভালো বেসে তুমি যে মানবিক দৃষ্টান্ত তুলে ধরে ছিলে, তোমার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তার কি যোগ্য দাম দিলো? বরঞ্চ তোমার চাকরিটাই কেড়ে নিল।

    আমি আগেই বলেছিলাম বনবিভাগের এক শ্রেণীর কর্মীদের জন্যই বন ও বন্যপ্রাণী ধংশ হয়ে যাচ্ছে।

জলপাইগুড়ি সায়েন্স এ্যাণ্ড নেচার ক্লাবের কালাপানি তে নেচার স্টাডি ক্যাম্প

শনিবার, ১০ জুলাই, ২০১০

দাও ফিরিয়ে সেই অরন্য

উত্তরবঙ্গের তরাইয়ের কিছু অংশ এবং ডুয়ার্সের বেশিরভাগ অংশ অরণ্য সম্পদে ভরা। সুন্দরী ডুয়ার্স উত্তরবঙ্গের অহংকার। তরাইয়ের শুকনা, ব্যাঙডুবি, খাপরাইল, শালুগাড়া, তথা মহানন্দা-বৈকুণ্ঠপুর অভয়ারণ্য ক্রমশ বৃক্ষহীন হয়ে পড়ছে। গুলমা, গুলমাখোলা, সেবক ক্রমশ তাদের ঐতিহ্য হারাতে বসেছে। ডুয়ার্সে যেমন আছে সীমাহীন বনানী তেমনি আছে বন্যপ্রাণী, পাখি ও সরীসৃপ। এখানে যেমন আছে ঝরনা, নদী তেমন আছে অজস্র জনজাতি – ওরাঁও-সাঁওতাল, রাভা-মেচ, কোল, ভীল, গারো, মুণ্ডা, বরাইক, তামাং, ডুকপা, টোটো। এমন বিচিত্র জনভূমি ও বনভূমি অন্য কোথাও দেখা যায় না। দুঃখের বিষয়, এই বন্য পশু-পাখিদের আবাসভূমি, একশ্রেণির মানুষের লালসায় ক্রমশ গৌরব হারিয়ে ফেলছে। একসময় এখানে হায়না-নেকড়েও পাওয়া যেতো।
   
    এখন রয়েছে মাত্র হাতি, গণ্ডার, বাইসন এবং কিছু চিতাবাঘ। হারিয়ে যাচ্ছে পাইথন, ময়ূর, ধনেশ, টিয়া, ময়নাএখানে নিত্যনতুন রিসর্ট তৈরি হচ্ছে। নির্জন প্রাকৃতিক পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে।

    অভয়ারণ্য সংরক্ষিত বনাঞ্চল। অথচ বনবিভাগের একশ্রেণির কর্মীর সহায়তায় নির্বিচারে চলছে গাছকাটা ও পশুপাখি হত্যা। কাটা হচ্ছে মূল্যবান গাছ – শাল, সেগুন, গামারি, চিকরাশি, পানিসাজ, শিশু, শিমুল ইত্যাদি। প্রতিদিন ধরা পড়ছে বনচোর। অন্যদিকে চোরাশিকারিরা হাতির দাঁত ও গণ্ডারের খড়্গ –এর লোভে এদের হত্যা করছে। ধরছে ময়ূর, ময়না ও টিয়া। বনের মধ্যে চলছে আবার অবৈধ কড়াতকল। শুরু হয়েছে আরেক নতুন যন্ত্রনা। মাঝে মাঝেই শোনা যায় দ্রূতগামী ট্রেনের আঘাতে বন্য প্রাণীর মৃত্যু। গত ২০০৭ সাল থেকে আজ পর্যন্ত উত্তরবঙ্গে ১৭ টি হাতির মৃত্যু হয়েছে দ্রূতগামী ট্রেনের ধাক্কায়। বনাঞ্চলে কিছুতেই ট্রেনের গতি ন্রিয়ন্তন করা যাচ্ছে না।

    আমরা কি চেষ্টা করলে অরণ্যের সেই পুরনো চেহারা ফিরিয়ে আনতে পারি না। 



মঙ্গলবার, ৬ জুলাই, ২০১০

নিজের ঢাক নিজেই পিটাই

  আমি শ্রী দেবাশিস গুহ, বর্তমানে বানারহাটের একটি চা বাগানে কাজ করলেও আমার জন্ম ও ছোটবেলা কাটে জলপাইগুড়িতে।
      অল্প বয়সে সবাই যখন আড্ডা মেরে বেড়ায়, আমি তখন জড়িয়ে পড়লাম এক আন্দোলনে। তবে তা বিজ্ঞান আন্দোলন। আমরা তিন বন্ধু মিলে (আমি, প্রসাদ রায় ও প্রবীর দাস) শ্রী পরিমল দে (খোকাদা)-এর সহযোগিতায় ১৯৮২ সালে গড়ে তুললাম ‘জলপাইগুড়ি সায়েন্স এ্যাণ্ড নেচার ক্লাব’। আমাদের যাত্রা শুরু কৃষ্ণনগরে অনুষ্ঠিত ‘সর্বভারতীয় বিজ্ঞান ক্লাব সন্মেলন’-এ অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে।
       এর পর একে একে ক্লাবে যোগ দিলেন ডঃ বিমলেন্দু মজুমদার, ডঃ আনন্দ গোপাল ঘোষ, শ্রী প্রদীপ চক্রবর্ত্তী, শ্রী প্রদীপ সেনগুপ্ত, শ্রীমতি ইন্দীরা সেনগুপ্ত, অধ্যাপক পরেশ চক্রবর্ত্তী, ডাঃ মন্মথনাথ নন্দী, শ্রীমতি রত্না সেন রায়, ডঃ স্বপন সেনগুপ্ত, শ্রী অজিতবন্ধু ধর (তুলসী), শ্রী গৌতম ঘোষ, শ্রী দীপক দেব প্রমুখেরা।
      সেই সময় মাঝে মাঝে বেড়িয়ে পড়তাম বিভিন্ন ‘অ্যাডভেঞ্চারে’। কখনো ‘মানস’ অভয়ারণ্যে, কখনো বা বক্সার পাহাড়ে আবার কখনো বা জয়ন্তীতে, পূর্ণিমা রাতে নদীতে হাতি দেখতে।
      দূরে কোথাও যেতে না পারলে বেড়িয়ে পড়তাম কাছে পিঠেই। পূর্ণিমার রাতে বন্ধু প্রসাদ ও দীপকের সাথে হয়তো হেটেই ফেললাম দশ কিলোমিটার পথ। মনে পড়ে ক্লাবের সব ‘মেম্বার’দের নিয়ে জুবলী পার্কের ‘স্পারে’ বসে অনেক রাত পর্যন্ত ‘টেলিস্কোপ’ দিয়ে হ্যালীর ধুমকেতু দেখা। সাথে থাকতেন অধ্যাপক পরেশ চক্রবর্ত্তী। আজও স্যারের কথা খুব মনে পড়ে।
        এই ভাবে যখন গোটা উত্তরবাংলার জঙ্গল ঘুড়ে বেড়ানো হয়ে গেল। তখন বন্ধু প্রসাদ ও কয়েকজনকে সাথে নিয়ে সাইকেলে চড়ে বেড়িয়ে পড়লাম দিল্লির উদ্দ্যেশে। নালন্দা, রাজগির, গয়া, বুদ্ধগয়া, সাসারাম, বেনারস, এলাহাবাদ, অযোধ্যা, লক্ষ্ণৌ, কানপুর, মথুরা, বিন্দাবন হয়ে পৌছালাম দিল্লিতে। সাইকেলে চড়ে বেড়ানোর নেশা মাথায় চড়ে বসলো। ঠিক করলাম আবার বেড়োতে হবে।
      যেমন কথা তেমন কাজ। আবার বেড়িয়ে পড়লাম ভূল্পালের পথে। তবে একটু ঘুর পথে। প্রথমে পূরী তারপর রায়পুর, আমার প্রিয় নেতা শঙ্কর গুহ নিয়োগীর দূর্গ, ভিলাই, নাগপুর হয়ে ‘গ্যাস ট্র্যাজেডির’ শহর ভূপাল।
      আজও চেষ্টা করি সময় পেলে সময় পেলে ক্যামেরা হাতে বেড়িয়ে পড়ার। তবে চেষ্টাই সার হয়। বেড়ানো আর হয়ে ওঠে না।



Related Posts with Thumbnails
কপিরাইট © দেবাশিস গুহ, দেবপাড়া চা বাগান, বানারহাট, জলপাইগুড়ি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.